আপনি একবার ইঞ্জুরিতে পরলে তারপর থেকে প্রতিবারই আপনার ইঞ্জুরির ভয় মনের ভিতর কাজ করবে। হয়তো এই জন্যে আপনি সঠিকভাবে অথবা মনোযোগ সহকারে জিম করতে বাধা প্রাপ্ত হতে পারেন। তবে আপনি আপনার সবচেয়ে ভালোটা চেস্টা করুন যেনো পরবর্তীতে আপনাকে কাঁদতে না হয় অথবা কঠিন কোনো ইঞ্জুরিতে পরতে না হয়। এখানে কিছু স্বাভাবিক টিপস দিচ্ছি যা কিনা আপনাকে জিমে ইঞ্জুরি থেকে রক্ষা করতে পারে--
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, জিম করার পুর্বে ওয়ার্ম করতে হবে। মনে করুন আপনি ২০০কেজি বেঞ্ছ প্রেস মারবেন। হয়ত আপনি এটা খুব সহজেই মারতে পারেন কিন্তু আপনার শরীর কই সবসময় প্রস্তুত থাকছে কি না কিভাবে বলবেন ? তাই হেবি ওয়েট তোলার পূর্বে একটু ওয়ার্ম আপ করে নিন, শরীর কে ফ্রি ওয়েট অথবা লাইট ওয়েট দিয়ে প্রস্তুত করে নিন। এতে করে আপনার ইঞ্জুরির সম্ভবনা অনেক কমে যাবে।
আমরা অনেকেই দেখি অনেক নতুন স্টুডেন্টরা শুরুতেই খুব উদ্যমী হওয়ার চেস্টা করে। তারা অল্প সময়ে সব করে ফেলতে চায়, অল্প সময়ে হেভি ওয়েট তুলবে এবং দ্রুত মাসল মেস করে ফেলবে এমন কিছু। আবার এটাও সত্য যে তারা তাদের কাজে নিয়মিত থাকেনা। আপনাকে এমনটা করলে চলবেনা ; আপনাকে জানতে হবে আপনার লিমিট/ সীমা কোন পর্যন্ত আছে, আপনার লক্ষ কি ! যুক্তিসঙ্গত একটি লক্ষ ঠিক করুন, এমন একটি যুক্তিসঙ্গত লক্ষ ও কৌশল আপনাকে দ্রুত ফলাফল দিবে।
সবকিছুতে বারাবারির শেষ ভালো হয়না। আপনাকে প্রতিটা কাজের সঠিক কৌশল আয়ত্ত করতে হবে, হোক সেটা SQUAT, অথবা DEADLIFT। তাহলেই শুধু অযথা ইঞ্জুরি থেকে রক্ষা পাবেন। যে কোনো খেলার জন্যেই আপনাকে সঠিক কৌশল ব্যবহার করতে জানতে হবে। একটা একটা নির্দিষ্ট লেভেলে এসে অনেকি নিজেকে খুব বেশী প্রেসার দিয়ে থাকে বডিকে আর পাম্প করার জন্যে, তখন তারা এই ভুলে যায় অথবা খেয়াল করেনা যে তাদের ভুল হচ্ছে কি ঠিক হচ্ছে ! নিজেকে ধৈর্যশীল করুন এবং ভবিষ্যতের জন্যেও নিজেকে ঠিক করুন। অন্যথায় আপনার এমন খেয়ালী চিন্তার জন্যে আপনাকে ভুগতে হতে পারে।
আমরা অনেকেই জিম করি কিন্তু বেশীরভাগী কোনো রকম ডায়েট ফলো করিনা। আমরা একটু উদাহরন দেই তাহলে বুঝতে সুবিধা হবে। আমরা একটি গাড়ি নিয়ে অনেক দুরের উদ্যেশ্যে রওনা দিচ্ছি কিন্তু গাড়িতে তেল ভরা হয়েছে মাত্র ১লিটার। তাহলে কি আমরা গন্তব্যে পৌঁছাতে পারব ? অথবা আপনি একটি পাঁচতলা বাড়ি বানাবেন কিন্তু তার জন্যে ইট এনেছেন এক ভ্যান তাহলে কি বাড়ি বানানো সম্বব হবে ? ঠিক একই ভাবে আমরা বলতে পারি আপনি আপনার শরীর টাকে বিশাল আকার অথবা ফিট করতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনার খাওয়া দাওয়া ঠিক না থাকলে কি এটা সম্ভব হবে ? এই জন্যে আপনাকে ভালো খাবার দিয়ে একটি ডায়েট প্ল্যান করতে হবে। প্রতিদিন আপনার খাবার তালিকায় ডিম,মাছ, মাংস, শাঁকসব্জি রাখুন যদি আপনি না চান কোনো রকম ইঞ্জুরিতে ভুগতে তাহলে । বার্গার অথবা পিজা এইগুলো আপনার চিট মিলের অংশ হিসাবে রাখতে পারেন। যা কিনা আপনার রেগুলার ডায়েট এর অন্তর্ভুক্ত নয়।
আপনি জিমে যাওয়ার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি কি আজকের জন্যে প্রস্তুত ? আজকে কি সঠিক পরিমানে আপনি বিশ্রাম করেছেন ? আপনার ট্রেইনিং এর জন্যে আপনার শরীরের প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমানে বিশ্রাম নেয়া। সঠিক পরিমানে বিশ্রাম নিলে আপনি নিজেই দেখতে পাবেন আপনার মাসল গ্রোথ কত দ্রুত হয় । সঠিক পরিমানে বিশ্রাম না নেয়ার জন্যে আপনার পরবর্তী ওয়ার্ক আউট ডে গুলোতে আপনার জন্যে অপেক্ষা করছে নতুনভাবে একটি ইঞ্জুরি। ইঞ্জুরি এড়াতে সঠিক পরিমানে বিশ্রাম নিন।
ওয়ার্ম আপ
এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, জিম করার পুর্বে ওয়ার্ম করতে হবে। মনে করুন আপনি ২০০কেজি বেঞ্ছ প্রেস মারবেন। হয়ত আপনি এটা খুব সহজেই মারতে পারেন কিন্তু আপনার শরীর কই সবসময় প্রস্তুত থাকছে কি না কিভাবে বলবেন ? তাই হেবি ওয়েট তোলার পূর্বে একটু ওয়ার্ম আপ করে নিন, শরীর কে ফ্রি ওয়েট অথবা লাইট ওয়েট দিয়ে প্রস্তুত করে নিন। এতে করে আপনার ইঞ্জুরির সম্ভবনা অনেক কমে যাবে।
আপনার সহ্য ক্ষমতা কে জানুন
আমরা অনেকেই দেখি অনেক নতুন স্টুডেন্টরা শুরুতেই খুব উদ্যমী হওয়ার চেস্টা করে। তারা অল্প সময়ে সব করে ফেলতে চায়, অল্প সময়ে হেভি ওয়েট তুলবে এবং দ্রুত মাসল মেস করে ফেলবে এমন কিছু। আবার এটাও সত্য যে তারা তাদের কাজে নিয়মিত থাকেনা। আপনাকে এমনটা করলে চলবেনা ; আপনাকে জানতে হবে আপনার লিমিট/ সীমা কোন পর্যন্ত আছে, আপনার লক্ষ কি ! যুক্তিসঙ্গত একটি লক্ষ ঠিক করুন, এমন একটি যুক্তিসঙ্গত লক্ষ ও কৌশল আপনাকে দ্রুত ফলাফল দিবে।
সঠিক কৌশল ব্যবহার করুন
সবকিছুতে বারাবারির শেষ ভালো হয়না। আপনাকে প্রতিটা কাজের সঠিক কৌশল আয়ত্ত করতে হবে, হোক সেটা SQUAT, অথবা DEADLIFT। তাহলেই শুধু অযথা ইঞ্জুরি থেকে রক্ষা পাবেন। যে কোনো খেলার জন্যেই আপনাকে সঠিক কৌশল ব্যবহার করতে জানতে হবে। একটা একটা নির্দিষ্ট লেভেলে এসে অনেকি নিজেকে খুব বেশী প্রেসার দিয়ে থাকে বডিকে আর পাম্প করার জন্যে, তখন তারা এই ভুলে যায় অথবা খেয়াল করেনা যে তাদের ভুল হচ্ছে কি ঠিক হচ্ছে ! নিজেকে ধৈর্যশীল করুন এবং ভবিষ্যতের জন্যেও নিজেকে ঠিক করুন। অন্যথায় আপনার এমন খেয়ালী চিন্তার জন্যে আপনাকে ভুগতে হতে পারে।
ক্লিন ডায়েট
আমরা অনেকেই জিম করি কিন্তু বেশীরভাগী কোনো রকম ডায়েট ফলো করিনা। আমরা একটু উদাহরন দেই তাহলে বুঝতে সুবিধা হবে। আমরা একটি গাড়ি নিয়ে অনেক দুরের উদ্যেশ্যে রওনা দিচ্ছি কিন্তু গাড়িতে তেল ভরা হয়েছে মাত্র ১লিটার। তাহলে কি আমরা গন্তব্যে পৌঁছাতে পারব ? অথবা আপনি একটি পাঁচতলা বাড়ি বানাবেন কিন্তু তার জন্যে ইট এনেছেন এক ভ্যান তাহলে কি বাড়ি বানানো সম্বব হবে ? ঠিক একই ভাবে আমরা বলতে পারি আপনি আপনার শরীর টাকে বিশাল আকার অথবা ফিট করতে চাচ্ছেন কিন্তু আপনার খাওয়া দাওয়া ঠিক না থাকলে কি এটা সম্ভব হবে ? এই জন্যে আপনাকে ভালো খাবার দিয়ে একটি ডায়েট প্ল্যান করতে হবে। প্রতিদিন আপনার খাবার তালিকায় ডিম,মাছ, মাংস, শাঁকসব্জি রাখুন যদি আপনি না চান কোনো রকম ইঞ্জুরিতে ভুগতে তাহলে । বার্গার অথবা পিজা এইগুলো আপনার চিট মিলের অংশ হিসাবে রাখতে পারেন। যা কিনা আপনার রেগুলার ডায়েট এর অন্তর্ভুক্ত নয়।
বিশ্রাম
আপনি জিমে যাওয়ার আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি কি আজকের জন্যে প্রস্তুত ? আজকে কি সঠিক পরিমানে আপনি বিশ্রাম করেছেন ? আপনার ট্রেইনিং এর জন্যে আপনার শরীরের প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমানে বিশ্রাম নেয়া। সঠিক পরিমানে বিশ্রাম নিলে আপনি নিজেই দেখতে পাবেন আপনার মাসল গ্রোথ কত দ্রুত হয় । সঠিক পরিমানে বিশ্রাম না নেয়ার জন্যে আপনার পরবর্তী ওয়ার্ক আউট ডে গুলোতে আপনার জন্যে অপেক্ষা করছে নতুনভাবে একটি ইঞ্জুরি। ইঞ্জুরি এড়াতে সঠিক পরিমানে বিশ্রাম নিন।
0 comments: